Header Ads Widget

Responsive Advertisement

মেয়েদের ভোদা থেকে কখন মাল বের হয় জানুন গোপন কিছু তথ্য

মেয়েদের ভোদা থেকে কখন মাল বের হয় জানুন গোপন কিছু তথ্য


সঙ্গমে পুরুষের লিঙ্গ দেউরি পার হয়ে প্রথমে এই বিবরের মুখ দিয়ে ঢুকেই পরে যোনি গুহাতে প্রবেশ করে। আবার সন্তান প্রসবের সময় এই বিবরের মুখ দিয়েই জরায়ু থেকে বাইরে বেরিয়ে আসে। বলা বাহুল্য তখন এর মুখটি চাপ পেয়ে অনেক বেশী বিস্তৃত হয়ে যায়।

এই যোনি মুখের ফাঁকটি চিৎ হয়ে শুলেও খোলা গর্তের মতো ফাঁক দেখায় না। এটি দেখায় যেন অর্ধেক মুখবোজা এতবড় একটা ফাটলের মতো। এটি দেখায় যেন অর্ধেক মুখবোজা এতবড় একটা ফাটলের মতো। তার কারণ দুই পাশ থেকে ঠেলে আসা মাংসাদির দ্বারা আর ভিতরকার যোনিগাত্রের সামনে ঠেলা চাপের দ্বারা এই গর্তের মুখটি প্রায় সম্পূর্ণ চাপানো মত অবস্থাতেই থাকে। যারা সন্তান প্রসব করেছে তাদের পক্ষে আরও খানিকটা ফাঁক থেকে যায় মাত্র। কিন্তু হাঁটু গেঁড়ে উবুর হয়ে মাথাটা ও বুকটা মাটি সমান নিচু করলে তখন পিছন দিকে থেকে যোনির মধ্যে বায়ু প্রবেশ করে এবং তখন দেখা যায় যে দুই দিকের চাপা আলগা হয়ে ঐ গর্তের মুখটি খুলে অনেকটা ফাকা হয়ে গেছে। নতুবা ডাক্তারী পরীক্ষাদির সময়ও চিৎ করে শুইয়ে মেয়েদের যোনির মধ্যে কিছুটা দেখবার উপায় নেই। স্পেকুলাম নামক বিশেষ যন্ত্রের দ্বারা দুই দিক থেকে লেবিয়ার দরজায় ফাঁক করে ধরলে তখন এর কিছু দেখতে পাওয়া যায়।

তবে সঙ্গমের সময় সহজেই পুরুষ লিঙ্গ ওর মধ্যে প্রবশ করে, কেমন করে? সেটাও এখানে বলে রাখা দরকার। দেউড়ির মাংসের অন্তরালে দু, পাশে চারটি করে ছোট গ্ল্যাণ্ড বা গ্রন্থি লুকিয়ে আছে, তার সুক্ষ নল্গুলি যোনি গর্তের মুখের কাছেই এসে উন্নক্ত হয়েছে। মেয়েদের যৌন উত্তেজনা এসে পড়লেই ঐ সকল গ্রন্থি থেকে এরকম পিচ্ছিল লালার মতো রস ঝরতে শুরু হয় এবং সমস্ত যোনির মুখটি সেই রসে ভিজে পিচ্ছিল হয়ে উঠে। তাছাড়া লেবিয়া দুটিও উত্তেজনায় ফুলে উঠে। ফাঁক হয়ে পড়ে , তখন পিচ্ছিল যৌন মুখ দিয়ে সঙ্গমের জন্য প্রস্তত মাংস দণ্ডবৎ কঠিন পুরুষ লিঙ্গ অনায়াসে ঠেলে প্রবেশ করে। তার অগ্রগতির চাপে যৌনিদ্বারের বোজা দেয়াল তখন অনায়াসে আরও বেশী ফাঁক হয়ে যায়।

তবে যদি ঐ পিচ্ছিল রস স্বভাবত পরিমাণে খুব কম হয়, কিংবা কারো পক্ষে যদি সে রস দেখা দিতে খুবই বিলম্ব হয়, তাহলে লিঙ্গ প্রবেশের সময় উভয় পক্ষেরই অল্প বিস্তর বাঁধা অনুভব করায় এবং নরম স্থান গুলি একটু আধুটু ছিঁড়ে যাবারও স্পম্ভাবনা থাকে। এই সকল ক্ষেত্রে কিছু কৃত্রিম পিচ্ছিল কারী জিনিস দিয়ে সঙ্গমের আগে যোনি মুখ বিজিয়ে নরম করে নেওয়া দরকার হয়ে পড়ে। এ অভিজ্ঞতা সম্ভবত অনেকেরই আছে।

অর্থাৎ আদৌ যারা আগে কখনও সঙ্গমে নিযুক্ত হয়নি , এমনি ধরনে কুমারীদের যৌনিমুখ বিশেষ একটি পাতলা চামড়া দিয়ে অল্পাংশে কিংবা অধিকাংশে ঢাকা থাকে। এই পদার্থটিকে হাইমেন বলে, আমাদের ভাষাতে বলে সতীচ্ছেদ্র বা কুমারী পর্দা। এ পর্দা যাদের যৌনির গর্ভ মুখের অনেক স্থান জুড়ে আছে, তাদের এটিকে না ছিঁড়ে ফেলা পর্যন্ত লিঙ্গ বা অন্য কোন বস্তুর যৌনির মধ্যে সহজেই ঢুকতে পারে না। তবে প্রথম সঙ্গমের আঘাতে এটি ছিঁড়ে যায়।

লোকে তাই মনে করে যে এইটি ছিঁড়ে না থাকলেই বুঝতে হবে যে, যোনি তা,হলে আজও পর্যন্ত একবারও ব্যবহিত হয়নি।
সে জন্যই এর নামও দেওয়া হয়েছে সতিচ্ছেদ্র । কিন্তু এরূপ ধারণা থাকা ভুল, সকলের যে এমন ঘটবে তার কোন নিয়ম নেই। অনেকের সতিচ্ছেদ্র অক্ষত থাকা সত্বেও ঢিলা এবং কোন কোন পক্ষে যথেষ্ট ফাঁক থাকার দরুন সেটিকে আদৌ না ছিঁড়ে সঙ্গম করতে পারা অনায়াসে সম্ভব। আবার অনেকের হয়তো আঙ্গুলের আঘাতের দ্বারা বা অন্য সামান্য উপায়ে

সতীচ্ছেদ্রটি আপনা থেকেই ছিঁড়ে গেছে অথচ তখন পর্যন্ত তাদের প্রকৃত পক্ষে সংসর্গ একবার ও ঘটেনি।সুতরাং ওর ছেড়া বা না ছেড়ার দ্বারা তথাকথিত কুমারীত্ব সম্বন্ধে নিশ্চত কিছু মীমাংসা হয় না।

এই স্ত্রী – যোনি আসলে একটি ফাকা হলেও প্রকৃতি পক্ষে এটি ফাঁক হয়ে খোলা অবস্থায় থাকে না। এর ভিতর অংশের সামনের দেয়ালে এবং পিছনের দেয়াল দুটি দু,দিকে থেকে ঝুকে এলে মলের ভিতরকার ফাঁকটা বুঝিয়েই রেখেছে।

যখন ওর মধ্যে লিঙ্গ প্রবেশ করবে তখন নলটি ফাঁক হয়ে যাবে, আবার লিঙ্গ বেরিয়ে এলেই অমনি আগের মতো আবার বুঝে যাবে। স্ত্রী যোনির এই সঙ্গম নলটি প্রায় তিন ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা । এটি কিন্তু আগাগোড়া সোজা নল নয়।

পরীক্ষা কালেই জানা যাবে এটি উপর দিকে বেকে গেছে এবং সামনের দিকে একটু ঝুকে থেকে কতকটা ধনুকের মতো আকার নিয়েছে। এর ভিতরে পরিধিরও কোনো নির্দিষ্ট মাপ নেই। প্রয়োজন হলে মাংস পেসীর ক্রিয়ার দ্বারা এটি অনেক খানি ফাকা অথবা অনেকটাই সংকুচিত হয়ে থাকতে পারে। দুই রকম মাংস পেশী এর উপর ক্রিয়া করে। সন্মুখের দিক থেকে এরকম, এর উপকার দিক অন্যরকম।

সময় – সময় এই দুই রকম মাংস পেশী উত্তেজনায় তাড়াতাড়ি সংকোচন ও প্রসারণ করতে থাকায় যোনি মতো এক রকম ক্রিয়া করতে পারে। সঙ্গমের সময় এই ক্রিয়ার দ্বারা লিঙ্গের উপর মাঝে মাঝে চাপ দিয়ে তাকে আরও উত্তেজিত করিয়ে শুক্রপাত ঘটাবার ফলে খুব সুবিধা হয়। এ ছাড়া সঙ্গম কালে যখন মেয়েদের একটা চরম তৃপ্তি ঘটে , তখন ও এই মাংসপেশী গুলির দ্বারাই পুনঃ পুনঃ সুখ বোধের আক্ষেপ হতে থাকে। এই মাংস গুলির মলদ্বারের সংগেও যোগ আছে, কাজেই এখানে অক্ষেপ হলে তখন সেখানে তাই হয়। সুতরাং যৌন সুখের অনুভুতি মলদ্বারেও পাওয়া যায়।

এই যোনি নলের ঠিক পিছন দিকে ওর গায়ের পাশেই রয়েছে মলভাণ্ড বা মলনালি। আর সামনের দিকে আছে মুত্রদ্বার ও মূত্রনালি। ঐ দুই রকম নির্গমন নলের ঠিক মাঝখানে সমান্তরাল ভাবে যোনি অবস্থান করেছে।

স্ত্রী – যোনির ভিতরকার দেওয়াল গুলি মসৃণ নয়, রুক্ষ। তার সাড়া গাত্র কুঁচকে অনেক টা এবড়োথেবড়ো ধরণের হয়ে থাকে। এর মধ্যে ঢুকে অল্প বাঁধাপ্রাপ্ত হওয়াতেই লিঙ্গের ঘর্ষণাদির পক্ষে খুব সুবিধা হয়। এর দেয়ালের গায়ের চারিদিক থেকে একরকম সাদা রস নির্গত হয়, তার দ্বারা ভিতরটা সর্বক্ষণ ভিজে ও নরম অবস্থাতেই থাকে। সেই রসের মধ্যে আছে ল্যাকটিক এসিড , এও এসিড যোনির স্বাস্থ্য রক্ষক ও সাধারণতঃ বীজানু নাশক।খুব বেশী তীব্র হলে এর দ্বারা পুরুষবীজও নষ্ট হয়ে যেতে পারে কিন্তু প্রায়ই এটা তেমন বেশী তীব্র হয় না।

স্ত্রী যোনির নল বা গুহাটি উপর দিকে যেখান পর্যন্ত উঠে থেমে গেছে। অর্থাৎ যেখানে গিয়ে আর বেশী অগ্রসর হওয়া যায় না, যেখানটাকে বলে ওরভল বা ছাদ। কোন ঘরের ছাদের মাথা কুড়ে যেমন একটা ভেন্টিলেটারের পাইব নিচের দিকে ঝুলে থাকে ঠিক তেমনিই ভাব ওর উপবে অবস্থিত জরায়ুর মুখটি শক্ত খানিকটা লম্বা বোঁটার মতো হয়ে যোনি নলের ছাদ ,যোনি গুহার মধ্যে ঝুলে আছে।

যোনির মধ্যে তা আঙ্গুলের মাথাতে ঠেকেছে টের পাওয়া যায়! এমন ভাবে ঝুলে থাকার দরুণ ছাদের ঐ জরায়ুর বোঁটার সামনের দিকে খানিকটা পিছন দিকে, খানিকটা পকেটের মতো খাজ রয়ে গেছে। সামনের খাজ – খাজ পিছনে অপেক্ষা কৃত কিছু গভীর। যোনির মাপের চেয়ে যদি সঙ্গমকারী লিঙ্গের মাপ কিছু বড় হয়, তখন লিঙ্গটি সামনের খাঁজেই সম্পূর্ণ প্রবেশের মতো স্থান না পেয়ে ঐ পিছনের খাজে ঢুকে যায়, তখন তার মধ্যে শুক্রপাত করে।

স্ত্রী – যোনি ভিতরকার সারা দেয়ালটা পাতলা ঝিল্লির চাদর দিয়ে মণ্ডিত । এই যোনির ঝিল্লির নানা রকম রস ও রাসায়নিক দ্রব্য চুষে টেনে নিবার ক্ষমতা আছে। এই ঝিল্লি পুরুষের শুক্র থেকে সম্ভবত কিছু নরম ঝিল্লি গ্রাত্রে কোন তীব্র ঔষুধ লাগালে এর যথেষ্ট অঙ্গহানিও হতে পারে। এখানে কোনো ঔষুধ বা অন্য কিছু তীব্র বস্তু প্রয়োগ করবার সময় এই কথাটি বিশেষ ভাবে স্মরণ রাখা উচিৎ।

ইতঃপূর্বে যোনির ভিতর দিকের ছাদ ভেদ করে জরায়ুর কতকটা অংশ বোঁটার মতো ঝুলে থাকার কথা আমরা বলছি।
ঐ বোঁটাটি থেকেই মুল জরায়ুর নিচের দিকের দেহ অংশ শুরু হলো । যদিও জরায়ুর ঐ টুকু অংশই যোনির ভিতর দিয়ে পরীক্ষায় টের পাওয়া যায়, কিন্তু জরায়ুর বাকি প্রধান অংশটা থাকে তার উপরে তলপেটের মধ্যে। পরীক্ষা করতে সেখানে সহজে নাগাল পাওয়া যায় না।
জরায়ুর মোট দুই অংশ । একটি হলো তার কণ্ঠ আর অপরটি হলো মুত্র দেহ। কণ্ঠের আবার দুই অংশ খানিকটা থাকে যোনির ভিতরে আর খানিকটা আরও উপরে। তার মধ্যে ঐ প্রথম অংশটার কথা আগেই বলা হলো। এই কণ্ঠের ভিতর দুয়ে রিয়েছে একটি সরু নালিপথ, টার দুই মুখে দুই ছিদ্র। নিচেকার ছিদ্রটির মুখ খোলা রিয়েছে। যোনির মধ্যে সেটি অপেক্ষাকৃত বড়ো । শুক্রপাত ঐ মুখ দিয়েই জরায়ুতে প্রবেশ করে। উপর দিকের ছিদ্রটি জরায়ুর গহ্বরের ভিতরের দিকে উন্নক্ত রিয়েছে। এটি অত্যন্ত সূক্ষ্ম।

এর পরে আসে মুল জরায়ুর কথা জরায়ুর দেহটি খুব মজবুত ও পুরু রকমের মাংসপেশী দিয়ে গড়া । মাংসপেশীর অধিকারীরা চৈতন্য গোচর বা ইচ্ছাধীনারূপে ক্রিয়াশিল নয়, অর্থাৎ যেমন অন্যান্য সাধারণ মাংশপেশীর পরিচালনা দ্বারা আমরা ইচ্ছা মতো হাত পা নাড়াতে পারি, এটা সেই ধরণের মাংসপেশি নয়। এর যা কিছু ক্রিয়া তা আমাদের ইচ্ছা ও জ্ঞানের গোচর আপনা সংঘটিত হয়ে থাকে, অচেতন ভাবে কার্যকর নার্ভের ক্রিয়াতে।

জরায়ুর দেখতে অনেকটা লম্বাটে ধরণের নাসপাতি ফুলের মতো অর্থাৎ যার উপরের দিকটা গোল আর বোঁটার দিকটা যেন তার থেকে টেনে খানিকটা সরু এবং লম্বা করা। কিন্তু জরায়ুটি থাকে ঠিক উল্টো ভঙ্গিতে , অর্থাৎ চওড়া দিকটাই থাকে উপরের বোঁটার নীচে। এমনিভাবে এটি যোনির উপরিভাগে তলপেটের গহ্বরের নধ্যে সামনের দিকে একটু ঝুকে দড়ি দিয়ে টেনে বাধার মতো অবস্থায় নীচে ঝুলতে থাকে। এর পিছনে থাকে মল ভাণ্ড, আর সামনে থাকে মূত্রথলি।

এমনি ঝুলতে থাকে বলে এর অবস্থানের কোন ঠিকানা নেই। মল ভান্ডের মল জমলে তখন তাকে সামনের দিকে ঠেলে দেয়, মুত্র থলিতে মুত্র জমলে পিছন দিকে ঠেলে দেয়। যোনির মধ্যে লিঙ্গ ঢুকলে একে উপর দিকে দেয়। আবার এই সকল চাপ সরে গেলেই ও পূর্বেকার যথাস্থানে ফিরে যায়। তার কারণ জরায়ুটি কোন কঠিন বাধন দিয়ে খুব শক্ত করে বাঁধা নয়। দুদিক থেকে দুই জোড়া মাংস বন্ধনী ওকে এমনি ভাবে দুই দিক থেকে শুধু সাজিয়েই রখেছে।এতখানি মুক্তভাবে রয়েছে বলেই সন্তান ধারণের সময় এইটি প্রয়োজন মতো স্ফী হয়ে উঠে এবং সেই অনুসারে নিজের স্থান নিতে পারে।

জরায়ুর মাঝখানে আছে একটি তিন কোনা ত্রিভুজের মতো গহ্বর, ওর তিনটি কোণেই তিনটি সুক্ষ্ণ ছিদ্র । একটি ছিদ্র রিয়েছে নীচে পূর্বক্ত জরায়ু কণ্ঠের দিকে। আর উপরে দুই পাশের দুই পাশের দুইটি ছিদ্র রয়েছে ডিম্বাবাহী টিউবের দিকে । ঐ দুইটি ছিদ্র দিয়েই পাক খাওয়া ডিম্বকোষ টিউব থেকে অগ্রসর হয়ে এসে জরায়ুর মধ্যে ঢোকে।

জরায়ুর ভিতরে রয়েছে ঝিল্লি এবং তাতে রস শ্রাবী ছোট ছোট গ্রন্থি আছে। প্রতি চন্দ্র মাসে অর্থাৎ আটাশ দ্বীন অন্তর ঐ ঝিল্লি নবজাত ভ্রূণকে জরায়ু গর্ভে ধারণ করবার জন্য প্রস্তুত হয়। যখন আটাশ দ্বীন পর্যন্ত অপেক্ষা করবার পরও সে উদ্দেশ্য বিফল হয় তখন সেই ঝিল্লির সঙ্গে রক্তস্রাব মিশিয়ে ঐ গুলিকে বাইরে নির্গত করে দেয়। একেই বলে ঋতুস্রাব। ঋতুস্রাবের পরে জরায়ুটির ঝিল্লি আবার নতুন করে প্রস্তুত হয়।

Post a Comment

0 Comments